• সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ০১:১৪ পূর্বাহ্ন

চট্টগ্রাম আদালত থেকে গায়েব হওয়া নথি মিললো ভাঙারির দোকানে

Reporter Name / ৪৯ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি, ২০২৫

গণশক্তি ডেস্কঃ

চট্টগ্রাম আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটরের কক্ষের সামনের বারান্দা থেকে নিখোঁজ হওয়া মামলার নথির ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে হারিয়ে যাওয়া নয় বস্তা নথি উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল করিম।

পুলিশ জানায়, চুরি যাওয়া নথিগুলো পাথরঘাটা এলাকার একটি ভাঙ্গারির দোকানে কেজি দরে বিক্রি করা হয়। গত দুই দিনের আদালতের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ সন্দেহভাজনকে শনাক্ত করে।

পুলিশ আরও জানায়, আটক ব্যক্তি আদালত চত্বরে চা বিক্রি করতেন।

জানা যায়, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কার্যালয়ের বাইরে রাখা ৩০টি আদালতের ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি (কেস ডকেট বা সিডি) চুরি হয়। মহানগর পিপি অফিসে জায়গা সংকুলান না হওয়ায় অফিসটির বাইরে এসব সিডি রাখা হয়েছিল। আদালতের অবকাশকালীন সময়ের মধ্যে গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে মামলার এসব নথি উধাও হয়। এ ঘটনায় নগরীর কোতোয়ালী থানায় একটি জেনারেল ডায়েরি (জিডি) করা হয়।

চট্টগ্রাম মহানগর পিপি মফিজুল হক ভূঁইয়া জিডিটি করেন। এতে তিনি উল্লেখ করেন, মহানগর দায়রা জজের অধীন ৩০টি মহানগর দায়রা জজ আদালতের ১ হাজার ৯১১টি মামলার নথি গায়েব হয়ে গেছে। ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে মহানগর পিপি কার্যালয়ের সামনে রাখা ছিল এসব নথি। নথিগুলো পলিথিনে মোড়ানো ছিল। মূলত পিপি অফিসে জায়গা সংকুলান না হওয়ায় বাধ্য হয়ে নথিগুলো আদালতের বারান্দায় রাখা হয়। হত্যা, ডাকাতি, মাদক থেকে শুরু বিস্ফোরক মামলা, চোরাচালান মামলার সিডি ছিল।


More News Of This Category

সিলেটে দুই ইটভাটায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি: সিলেটের দুই উপজেলায় অভিযান চালিয়ে দুই ইটভাটাকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমান আদালত। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (র‌্যাব-৯) ও পরিবেশ অধিদপ্তর এবং ফায়ার সার্ভিস যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করে। সোমবার ১৭ ফেব্রয়ারী সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত পরিবেশ অধিদপ্তর সদর দপ্তরের নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট সুলতানা সালেহা সুমী এর নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট এর মাধ্যমে সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার ডিবিএম ব্রিকস ফিল্ডকে ৩ লক্ষ ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার হাজী আব্দুস সালাম ব্রিকস ফিল্ডকে ২ লক্ষ টাকা করে মোট ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা ধার্যপূর্বক আদায় করা হয়। এসময় পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেট জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ বদরুল হুদসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। মোবাইল কোর্ট এ প্রসিকিউশন প্রদান করেন সিলেট জেলা কার্যালয়ের পরির্দশক মোঃ মামুনুর রশিদ। অভিযানে বাংলাদেশ পুলিশ, র‌্যাব ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সার্বিক সহযোগিতা করেন।

bdit.com.bd