• রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সিলেটবাসীর জন্য নিজেকে উজাড় করে দিতে চাই ——মাওলানা হাবিবুর রহমান সিলেট-১ আসনে মাওলানা হাবিবুর রহমানকে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা সাংবাদিকদের কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য করবেন না: বিএমএসএফ ঢাকায় অনুষ্টিতব্য সমাবেশ সফলে সিলেট জেলা যুবদলের ৫ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা অতিরিক্ত আইজিপি হওয়ায় সহকর্মী সহ সভার ভালোবাসা এস এম পি কমিশনার শ্রমিক মজলিস সিলেট জেলা ও মহানগর শাখার ২০২৫-২০২৬ সেশনের কমিটি গঠন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বুরহানউদ্দিন রাস্তা সংস্কারের আশ্বাস যুক্তরাজ্য প্রবাসী কবি আলিফ উদ্দিনের বিভক্তির রাজনীতি দেশের জন্য আত্মঘাতী হবে —মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম আমরা এমন এক সমাজ কায়েম করতে চাই, যেখানে কোন ভেদাভেদ থাকবে না- ডা.শফিকুর রহমান

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে মার্কিন কোম্পানিগুলোর আগ্রহ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে

Reporter Name / ২৭১ Time View
Update : শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন : বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ বিদ্যমান থাকায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে মার্কিন কোম্পানিগুলোর আগ্রহ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর সমুদ্রের অনুসন্ধান করতে মার্কিন কোম্পানি আগ্রহ দেখিয়েছে। পায়রাতে গভীর সমুদ্রে আরেকটি এফএসআরইউ (FSRU) স্থাপনের জন্য মার্কিন কোম্পানি এক্সিলেরেটকে (Excelerate Energy) অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
আজ সচিবালয়ে U.S- Bangladesh Business Council-এর ১৫ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সৌজন্য সাক্ষাৎকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন,গ্যাস ও বিদ্যুৎ সঞ্চালন, স্মার্ট গ্রীড নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আধুনিক প্রযুক্তি স্থাপন, নাবায়ণযোগ্য জ্বালানি, অফশোর ও অনশোর বায়ুবিদ্যুৎ, লিথিয়াম ব্যাটারী কারখানা স্থাপন, সাইবার সিকিউরিটি, তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান প্রভৃতি খাতে বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে। প্রযুক্তি, অর্থায়ণ ও অংশীদারিত্ব পেলে বায়ু-ফুয়েল নিয়েও একসাথে কাজ করা যাবে। তিনি বলেন, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল খাতেও বিনিয়োগ আসতে পারে। চার্জিং স্টেশন বা চার্জিং নীতিমালা করা হয়েছে। নিরবচ্ছিন্ন ও সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ সরবরাহের চ্যালেঞ্জ নিয়ে সরকার কাজ করছে। আগামী ১৫ বৎসরে বিদ্যুৎ খাতে প্রায় ৭৫ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন।
U.S-Bangladesh Business Council-এর প্রেসিডেন্ট সাবেক রাষ্ট্রদূত অতুল কেশপ (Atul Keshap) বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করে বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে খুবই আগ্রহ দেখাচ্ছে। গভীর সমুদ্রে অনুসন্ধান সম্ভব। বৈশ্বিক পরিস্থিতিরি কারণে তেল-গ্যাসের মূল্য উত্তরোত্তর বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো সরকারে সাথে কাজ করতে চায়। ক্রমবর্ধমান সহযোগিতার প্রতিফলন, পারস্পারিক প্রতিশ্রুতি ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারলে উভয় পক্ষই লাভবান হবে।
আলোচনাকালে অন্যান্যের মাঝে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শাহিনা খাতুন, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. সৈয়দ মাসুম আহমেদ চৌধুরী, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন, এক্সিলারেট এনার্জির চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ইস্টিভেন কোবস (Steven Kobos), ব্ল্যাকস্টোনের এমডি আনান্দ ঝা (Anand Jha), এক্সোনমোবাইল এর নতুন অপরচুনিটি ম্যানেজার জনাথন উইলসন (Jonathan Wilson), করটোভা’র গভ. এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এ্যাফেয়ার ডিরেকটর আনুজা কাদিয়ান (Anuja Kadian), HSBC’র হেড অফ মাল্টিন্যাশনাল আন্দালিভ মির্জা (Andalib Mirza) ও দক্ষিন এশিয়ার ইউ.এস গ্রেইন্স কাউন্সিলের পরিচালক রিসি কানাডি (Reece Cannady) উপস্থিত ছিলেন।

 


More News Of This Category
bdit.com.bd